বর্তমানে আমরা কি চার করি নাকি মাছের খাবার দেই


দিন যতই যাচ্ছে মানুষ ততই আধুনিক হচ্ছে। আর এই আধুনিকতার ছোয়ায় পুরোনো কার্যকর পদ্ধতি গুলিও হারিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান সময়ে আমাদের এংলার ভাইদের চার করার নমুনা দেখলে মনে হয় টাক দিয়ে টিকেট কেটে পুকুরের মাছ বড় করার দায়িত্ব ও আমরা নিয়ে নিছি। পুকুরে যদি মাছ থাকে কেউ চার না করলেও মাছ খাবে কিন্তু ভরপুর মাছ আছে উল্টা পাল্টা চার করলে মাছ খায় না বর্তমান সময়ে যারা টিকেটে মাছ ধরে তাদের সকলেরই একই অভিযোগ। পুকুরে মাছ আপনাদের ব্যবহৃত রসমালাই, ছাতু,পোলাও পায়েস,আচার আরও কতকি খাওয়ার পর আনন্দে লাফায় আর বর্ষি ফেলে তির্থের কাকের মত গালে হাত দিয়ে আমরা তা উপভোগ করি। শুধুকি তাই খাওয়া দাওয়ায় পর মাছকে মাতাল হওয়ার জন্য বাংলা মদও খাওয়াই। এখন প্রশ্ন হলো কোথেকে পেলাম আমরা এ সঙ্কৃিতি? কারা নিয়ে এল? কেনই বা নিয়ে এল এর উত্তর আপনারা দিবেন। আমরা হুযুগে বাংগালী হওয়ার কারনে এর ব্যপকতা আজ সব জায়গায় বিস্তৃত। আপনি চিন্তা করেন কোন পুকুরে যদি ৩০টি মাচা হয়। ২৪ ঘন্টার খেলায় প্রতি মাচায় এভারেজ ১২-১৫ কেজি চার ছাত খোল পাওরুটি পিপড়ার ডিম বাংলা মদ ব্যবহার করি। এরপর আমরা কিভাবে বর্ষিতে মাছ খাবে তা আশা করতে পারি এই প্রশ্ন আপনাদের কাছে।


Comments