টোপ বানানোর ক্ষেত্রে আমরা অনেকই যে ভূল করে থাকি সেটা হয়ত আমরা অনৈকেই গুরুত্ব দেই না। আপনি যত হাই কোয়ালিটি টোপ বানান না কেন টোপ যদি বাশী হয় এর কার্যকারিতা অর্ধেক কমে যায়। আমরা অনেকেই বাসা থেকে আগেই বেশী করে টোপ বানিয়ে নিয়ে যাই এবং অনেকে ফ্রিজিং করি সংরক্ষণএর জন্য। আর বেশী করে বানিয়ে নিয়ে যাই বার বার বানানোর ঝামলা এড়ানোর জন্য। এটি আমরা তেমন কিছূ মনে না করলেও এটি একটি মারাত্মক ভূল। ভাত আমরা গরম ও খেতে পারি ঠান্ডাও খেতে পারি স্বাদ কিন্তু দূইটার ভিন্ন। কিন্তু গরম ভাত আমরা সকলেই পছন্দ করি ঠান্ডার চাইতে। তদ্রুপ মাছের ক্ষেত্রে সেটা আরও বেশী কারন মাছের ঘ্রাণ শক্তি মানুষের চাইতেও বেশী সেই জায়গায় মাছের জন্য স্বাদ অনুভব অনেক বেশী কার্যকর। সেজন্য যেখানেই মাছ ধরেন টোপ বানাবেন ছিপ ফেলার ৩০ মিনিট আগে। আপনি চাইলে পরিক্ষা করে দেখতে পারেন কারন বাশী টোপ এবং তাৎক্ষণিক বানানো টোপ এর ফলাফল এর পার্থক্য ৪০% ও ৭০% পেয়েছি আমার এক্সপেরিমেন্টে। আর টোপ কখনোই বেশী করে বানাবেন না কারন অনেক সময় টোপের সামান্য সমস্যা হলে মাছ খায় না। কিন্তু আপনি যখন নতুন আবার বানালেন ঔটা খাচ্ছে। এমন অনেকবার আমারও হয়েছে। তাই আমি যখন কোথাও যাই টোপ ৪ ঘন্টার হিসেব করে বানাই। আশা করছি এ লিখাটি আপনাদের উপকারে আসবে। এমন অনেক বিষয় আছে যে গুলোকে আমরা গুরুত্ব দেই না কিন্তু এগুলোই মেইন ফেক্টর হয়ে দাড়ায়। গবেষনা করিনা বলে সেগুলো আমরা ধরতেই পারি না কিন্তু সমস্যাটি অতি সামান্য। তাই নিজের ত্রুটি কোন জায়গায় সেটা খুজে বের করতে পারলে সফলতার পথ প্রস্বস্ত হবে। ধন্যবাদ সবাইকে।
Comments
Post a Comment