একজন এংলারের বৈশিষ্ট সমূহ :
মৎস শিকার শুধুমাত্র একটি সৌখিনতাই নয় এটি একজন মানুষের বহুমুখী পরিবর্তনের ক্ষেত্র ও বটে। একটি ভাল অভ্যাস একজন মানুষকে বহু খারাপ অভ্যাস থেকে বিরত রাখারও একটি বড় কারন যা আমরা আমাদের এংলারদের মধ্যে খুজে পাই। তাই যেকোন ভাল অভ্যাস কিছুকে আক্রে ধরতে পারলে বদ অভ্যাসগুলো এমনিতেই দুর হয়ে যায়। আমি এংলারদের বা এংলিং করলে আপনার মধ্যে কি পরিবর্তন ঘটতে পারে তা একটু আলচোনা করার চেষ্টা করছি।
১) একজন এংলার প্রথমেই যেটা শিখে সেটা হচ্ছে ধর্য ধারন যা একজন মানুষের মানবীয় গুনাবলীর অন্যতম।
২) এংলাররা কখনো বাজে নেষাগ্রস্থ হয় না কারন এংলিংই তার সবচেয়ে বড় নেশা।
৩) এংলাররা কখনো বিষাদগ্রস্থ জীবন যাপন করে না কারন এংলিং এর মাধ্যমে সেটি দুর করা সম্ভব।
৪) এংলাররা কখনো বউ পেটায়না বরং বউদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয় কারন এংলিং করতে হলে বউয়ের সহযোগীতা অত্যন্ত জরুরী। এজন্য এংলার ছেলেদের সহজেই ছেড়ে যেতে চায়না মেয়েরা।
৫) এংলারদের মানুষিকতা থাকে আকাশের মত বিশাল। সহযোগিতামূলক কর্মকাণ্ডে তাদের অংশগ্রহণ বেশী থাকে।
৬) এংলাররা পশু পাখী ও বৃক্ষ প্রেমী হয়।
৭) এংলার হওয়ার কারনে বিভন্ন নতুন নতুন জায়গায় ভ্রমন এর সুযোগ হয় এবং সেই ভ্রমন গুলো সাধারন ভ্রমন থেকে অনেক বেশী উপভোগ্য হয়।
৮) এংলার হওয়ার কারনে বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের সাথে খুবই ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুযোগ হয় যেটা আপনি অন্য কোন ভাবেই করতে পারবেন না।
৯) এংলারদের মধ্যে ধনী গরিব এর কনো ব্যবধান থাকে না এখানে একজন মানুষকে এংলার হিসেবে সন্মান করা হয়।
১০) এংলারদের মধ্যে সব সময় একটা সুস্থ প্রতিযোগিতা এবং নিজেকে প্রমান করার প্রবনতা থাকে যেটা ব্যক্তি জিবনে একজন মানুষকে সফলতার স্বাদ গ্রহন কয়ায়।
Comments
Post a Comment